1. live@bisshosangbad.com : বিশ্ব সংবাদ : বিশ্ব সংবাদ
  2. info@www.bisshosangbad.com : বিশ্ব সংবাদ :
শনিবার, ১০ মে ২০২৫, ১২:৪৮ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
ভারতে জরুরি অবস্থা জারির নির্দেশ, সন্ধ্যা হতেই পাকিস্তানের গোলাবর্ষণ শুরু। আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, কিশোরগঞ্জের এসপি প্রত্যাহার, তিন পুলিশ প্রত্যাহার-বরখাস্ত, তদন্ত কমিটি গঠন। আওয়ামী লীগ নেতাকে লাঠিপেটার ভিডিও ভাইরাল। ১৫ স্থাপনায় পাকিস্তানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, আকাশেই ধ্বংসের দাবি ভারতের। ইসরায়েলের তৈরি ড্রোন ব্যবহার করছে ভারত, ২৫টি ভূপাতিত করল পাকিস্তান, লাহোরে কর্মীদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিচ্ছে মার্কিন কনস্যুলেট। আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, ক্ষোভ ঝাড়লেন হাসনাত। তদারকির দায়িত্ব পালন করা ৬৪ সচিবের আমলনামা খোঁজা হচ্ছে। ভোটারের বয়স ১৬, এমপি প্রার্থীর বয়স ২৩ চায় এনসিপি, বিএনপি সহ বিশেষজ্ঞরা যা বলছেন, ড,ইউনুস কি চান! ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ /ভারতীয় কয়েকটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলটদের বন্দির দাবি পাকিস্তানের। পাকিস্তানে হামলা চালিয়েছে ভারত, নিহত ৮, পাকিস্তানের পাল্টা হামলা, ভারতের একাধিক বিমানবন্দর বন্ধ, দুটি জেট বিমান ভূপতিত, সীমান্তে গুলাগুলি চলছে।

১৫ বছর পর কারামুক্ত হলেন বিডিআরের ১৬৮ জওয়ান।

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৯৩ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্ট।

বিস্ফোরক মামলায় দীর্ঘ সাড়ে ১৫ বছর কারা ভোগের পর মুক্তি পেলেন বিডিআরের ১৬৮ জওয়ান। বৃহস্পতিবার সকালে বিভিন্ন কারাগার থেকে মুক্তি পান তারা।

এর মধ্যে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মোট ৪১ জন, কাশিমপুর-১ থেকে ২৬ জন, কাশিমপুর-২ থেকে ৮৯ জন, কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি থেকে ১২ জনসহ মোট ১৬৮ জনকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।

এ বিষয়ে অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক কর্নেল মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল গণমাধ্যমকে বলেন, ১৬৮ জনের তালিকা হাতে পেয়েছে কারা কর্তৃপক্ষ। এরপরেই বিডিআর সদস্যদের মুক্তি দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়।’

এর আগে গত ২১ জানুয়ারি ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক মো. ইব্রাহিম মিয়ার আদালত জামিনপ্রাপ্ত ১৭৮ জন আসামির নাম প্রকাশ করেন। এর মধ্যে ১৬৮ জনের তালিকা হাতে পেয়েছে কারা কর্তৃপক্ষ।

২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার পিলখানায় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদর দপ্তরে বিদ্রোহের ঘটনায় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। ওই ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুটি মামলা হয়। হত্যা মামলায় খালাস বা সাজাভোগ শেষে বিস্ফোরক মামলার কারণে ৪৬৮ জনের মুক্তি আটকে আছে।

হত্যা মামলায় ৮৫০ জনের বিচার শেষ হয় ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর। যেখানে ১৫২ জনের ফাঁসি ছাড়াও ১৬০ জনের যাবজ্জীবন ও ২৫৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এছাড়া খালাস পান ২৭৮ জন।

২০১৭ সালের ২৭ নভেম্বর সেই মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের রায় দেন হাইকোর্ট। রায়ে ১৩৯ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখা হয়। সেই সঙ্গে যাবজ্জীবন সাজা দেওয়া হয় ১৮৫ জনকে। পাশাপাশি আরও ২২৮ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়। খালাস পান ২৮৩ জন।

তবে হাইকোর্টের রায়ের আগে ১৫ জনসহ সব মিলিয়ে ৫৪ জন আসামি মারা গেছেন। ফলে হত্যা মামলায় হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে ২২৬ জন আসামি আপিল ও লিভ টু আপিল করেছেন।

অন্যদিকে হাইকোর্টে ৮৩ জন আসামির খালাস এবং সাজা কমানোর রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। এসব আপিল ও লিভ টু আপিল এখন শুনানির অপেক্ষায়।

এদিকে বিস্ফোরক আইনের মামলায় ৮৩৪ জন আসামির বিরুদ্ধে বিচারকাজ শুরু হয় ২০১০ সালে। কিন্তু মাঝপথে বিস্ফোরক মামলার কার্যক্রম একপ্রকার স্থগিত রেখে শুধু হত্যা মামলার সাক্ষ্য উপস্থাপন করে রাষ্ট্রপক্ষ। যে কারণে এই মামলার বিচার ঝুলে যায়।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২
১৩১৪১৫১৬১৭১৮১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭২৮২৯৩০৩১  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট