1. live@bisshosangbad.com : বিশ্ব সংবাদ : বিশ্ব সংবাদ
  2. info@www.bisshosangbad.com : বিশ্ব সংবাদ :
শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫, ০৮:০১ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ ও ৪০ চোর। এনসিপি নেতার তদবিরের ভিডিও ভাইরাল, সাবেক নেতার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু। পুলিশের হাতে আর মারণাস্ত্র থাকবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা। যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে ভারত-পাকিস্তান। ভারতজুড়ে ব্যাপক হামলা পাকিস্তানের, বহু সামরিক স্থাপনায় আঘাতের দাবি। ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ বেশি দিন চললে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি। ভারতে জরুরি অবস্থা জারির নির্দেশ, সন্ধ্যা হতেই পাকিস্তানের গোলাবর্ষণ শুরু। আবদুল হামিদের দেশত্যাগ, কিশোরগঞ্জের এসপি প্রত্যাহার, তিন পুলিশ প্রত্যাহার-বরখাস্ত, তদন্ত কমিটি গঠন।

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ ও ৪০ চোর।

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৫ মে, ২০২৫
  • ৩১ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্ট।

আলিবাবা এবং ৪০ চোরের বদলে শেখ হাসিনার আমলে হয়েছে ‘দরবেশ বাবা এবং ৪০ চোরের গল্প’। যে গল্প আরব্য রজনির গল্পের চেয়েও রোমাঞ্চকর। পার্থক্য হলো আলিবাবা কেবল আরব্য রজনির একটি লোককাহিনি। আর দরবেশ বাবা একালের সত্য ঘটনা। এ দরবেশ বাবা আর কেউ নন, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ‘ক্যাশিয়ার উপদেষ্টা’ সালমান এফ রহমান। সম্প্রতি দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সাবেক ফ্যাসিস্ট সরকারের দুর্নীতি, লুটপাট এবং অর্থ পাচারের বিষয়ে তদন্ত করছে। অনেকের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষে মামলা হয়েছে। অনেকের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে। দুদকের এসব তদন্ত থেকে গত সাড়ে ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ শাসনামলের ৪০ জন শীর্ষ দুর্নীতিবাজের তথ্য পাওয়া গেছে।

দুদকের অভিযোগে এদের দুর্নীতির পরিমাণ ২০ লাখ কোটি টাকা। যে টাকার পুরোটাই বিদেশে পাচার হয়েছে। সংযুক্ত আরব আমিরাত, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড, তুরস্ক, স্বাধীন দ্বীপপুঞ্জসহ বিশ্বের ১৭টি দেশে পাচার হয়েছে এসব লুণ্ঠিত অর্থ।

এ ছাড়া সাবেক সরকারের এ রকম আরও অন্তত ৫০০ মন্ত্রী, এমপি এবং সরকারি কর্মকর্তা আছেন, যারা বিপুল পরিমাণ দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত। এ লুটেরা, অর্থ পাচারকারী এবং ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের মধ্যে শীর্ষ ৪০ জন লাগাতারভাবে দুর্নীতি করে গেছেন আওয়ামী লীগ শাসনামলে।

দেশের অর্থনীতি ফোকলা করে দেওয়ার মূল খলনায়ক এ ৪০ জন। এদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে গড়ে অন্তত ১৫ হাজার কোটি টাকা করে পাচারের বা আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে। গত সাড়ে ১৫ বছরে যে লুটপাট, ব্যাংক ডাকাতি এবং অর্থ পাচারের ঘটনা ঘটেছে তার মূল নেতৃত্বে ছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান।

সালমান এফ রহমান বাংলাদেশের শেয়ার কেলেঙ্কারির হোতা। শেয়ার কেলেঙ্কারির থেকে তিনি প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে তৎকালীন তদন্ত কমিটির রিপোর্টে প্রকাশ হয়েছিল। তার পরেও তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এই সালমান এফ রহমান বিভিন্ন ব্যাংক থেকে বিপুল পরিমাণ টাকা আত্মসাৎ এবং তা বিদেশে পাচার করেছেন। দরবেশ হলেন এ লুটেরাদের আলিবাবা এবং ৪০ চোর, যাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি এবং অর্থ পাচারের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ আছে। এদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ছোট বোন শেখ রেহানা। শেখ রেহানার এখন পর্যন্ত ঢাকায় প্রায় ১০৬ কোটি টাকার সম্পদের তথ্য পাওয়া গেছে। এ ছাড়া বিদেশে তিনি প্রায় ৩৭ হাজার কোটি টাকা পাচার করেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

সজীব ওয়াজেদ জয়ের দেশে তেমন কোনো সম্পদ নেই। বিদেশে তিনি অন্তত ৩০ হাজার কোটি টাকা গত সাড়ে ১৫ বছরে পাচার করেছেন বলে বিভিন্ন অনুসন্ধানে প্রাথমিক তথ্যে জানানো হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের বিরুদ্ধে প্রায় ১৮ হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ রয়েছে। দেশে তার ১১৭ কোটি টাকা জব্দ করা হয়েছে। রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক শেখ রেহানার ছেলে। তার বিরুদ্ধে প্রায় ২৭ হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববির মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান সিআরআইয়ের বিরুদ্ধে প্রায় ৯০০ কোটি টাকার অবৈধ লেনদেনের অভিযোগ রয়েছে। শেখ রেহানার দেবর এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রীর সামরিক উপদেষ্টা তারিক সিদ্দিকের বিরুদ্ধে প্রায় ৪২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ এবং বিদেশে পাচারের অভিযোগ রয়েছে। তিনি ছয়টি দেশের পাসপোর্ট গ্রহণ করেছেন বলেও অনুসন্ধানে তথ্যপ্রমাণ পাওয়া গেছে।

শেখ হাসিনার এক ভাই শেখ হেলালের বিরুদ্ধেও বিপুল পরিমাণ অর্থসম্পদ পাচারের অভিযোগ রয়েছে। দেশে তার ৭৮৬ কোটি টাকার সম্পদের প্রাথমিক সন্ধান পাওয়া গেছে। তার ৩৬০ কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়েছে। এ ছাড়া শেখ হেলালের বিরুদ্ধে বিদেশে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ রয়েছে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রীর আরেক ভাই শেখ সেলিম। শেখ সেলিমের দেশের সম্পদের পরিমাণ প্রায় ৫৪২ কোটি বলে এখন পর্যন্ত প্রাক্কলিত হয়েছে। তবে বেনামে তার আরও বিপুল পরিমাণ সম্পদ রয়েছে। এ ছাড়া বিদেশে তার প্রায় ১৭ হাজার কোটি টাকার সম্পদের প্রাথমিক তথ্য পাওয়া গেছে। ফিজি, মরিশাস ও বার্বাডোজে শেখ সেলিমের সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেছে।

শেখ ফজলে নূর তাপস ঢাকা সিটি করপোরেশনের মেয়র এবং শেখ হাসিনার নিকটাত্মীয়। শেখ তাপস বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচার করেছেন। এখন পর্যন্ত যে তথ্য পাওয়া যাচ্ছে তাতে ১২ হাজার কোটি টাকা তিনি বিদেশে পাচার করেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। বেশির ভাগ টাকাই পাচার হয়েছে লন্ডন, সিঙ্গাপুরে। তার বড় ভাই যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন বলে প্রাথমিক অনুসন্ধানে পাওয়া গেছে। শেখ হাসিনার আরও অনেক আত্মীয়স্বজন আছেন, যারা বিপুল পরিমাণ সম্পদের মালিক হয়েছেন এবং বিদেশে অর্থ পাচার করেছেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ, তার ছেলে সাদিক আবদুল্লাহ, শেখ হেলালের ছোট ভাই শেখ সোহেলসহ আরও অনেকে। সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মন্ত্রিসভার প্রায় সব সদস্যই দুর্নীতিগ্রস্ত ছিলেন।

এদের শীর্ষ কয়েকজনের মধ্যে আছেন ওবায়দুল কাদের। যিনি দীর্ঘদিন ধরে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন। তিনি ৫০ হাজার কোটি টাকার বেশি বিদেশে পাচার করেছেন বলে এখন পর্যন্ত অনুসন্ধানে দেখা গেছে। সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া এবং দুবাইয়ে তার অবৈধ সম্পদের সন্ধান মিলেছে। সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল দেশেই প্রায় ৭০০ কোটি টাকার সম্পদ বানিয়েছেন। এর কিছু আদালতের নির্দেশে জব্দ করা হয়েছে। এ ছাড়া দেশের বাইরে তার ১৮ হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ রয়েছে।

সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এবং তার পরিবার বিদেশে প্রায় ৩৭ হাজার কোটি টাকা পাচার করেছেন বলে এখন পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্যে জানা গেছে। বেশির ভাগ সম্পদই দুবাইয়ে পাচার করা হয়েছে। এ ছাড়া যুক্তরাজ্য, কানাডা ও মালয়েশিয়াতেও লোটাস কামালের পাচারকৃত টাকা আছে। সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের বিরুদ্ধে ১৩ হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ রয়েছে। দেশে তার সম্পদের পরিমাণ প্রায় ৪৫২ কোটি টাকা।

বিদেশে টাকা পাচারে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই লেয়ারিং করা হয়েছে। অর্থাৎ বাংলাদেশ থেকে অন্য এক দেশে, পরে সেই দেশ থেকে নিরাপদ কোনো দেশে টাকাগুলো পাচার করা হয়েছে। সুতরাং বাংলাদেশ থেকে সরাসরি শেষ গন্তব্যে টাকা পৌঁছেনি। আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা বাংলাদেশ ফিন্যানশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) একজন কর্মকর্তা এ কথা জানান। তিনি আরো বলেন, এই লেয়ারিংই হচ্ছে টাকা ফেরত পাওয়ায় বড় বাধা। কোনো দেশই চায় না তার দেশে বিনিয়োগ হওয়া টাকা ফেরত দিতে। পাচার করা অর্থ ফেরত আনতে অন্তত পাঁচটি ধাপ অতিক্রম করতে হবে। প্রথমে অভিযুক্ত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে শনাক্ত করা। দ্বিতীয় ধাপে সেই ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাব জব্দ। তৃতীয় ধাপ, সংশ্লিষ্ট তদন্ত সংস্থার মাধ্যমে অভিযোগ তদন্ত ও প্রয়োজনীয় তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে আদালতে মামলা। চতুর্থ ধাপে তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে পাচারকারীর বিরুদ্ধে দেশের আদালতের রায় এবং শেষ ধাপে টাকার গন্তব্য দেশের আদালতে আন্তর্জাতিক আইনজীবীর মাধ্যমে মামলা করে পাচারকারীর বিরুদ্ধে রায় এলেই অর্থ ফেরানো সম্ভব।

গত ১১ এপ্রিল বাংলাদেশ ব্যাংকের চট্টগ্রাম অফিসের সম্মেলনকক্ষে ‘অর্থপাচার প্রতিরোধ ও সমসাময়িক ব্যাংকিং ইস্যু’ বিষয়ক এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে আমরা বিদেশি ল ফার্ম নিয়োগ করেছি। কারণ আমরা সিস্টেমেটিক্যালি এ ধরনের সমস্যা আগে ফেস করিনি। এটা শুধু দেশের আইনে হবে না, বিদেশিদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করতে হবে। আন্তর্জাতিক আইনের সঙ্গে সংগতি রেখে কার্যক্রম পরিচালনা করছি। এসব অর্থ ফেরত আনতে এক বছরের বেশি সময় লাগবে।’

এ বিষয়ে বিএনপি নেতা, সংসদ সদস্য প্রার্থী, বিশ্লেষক, ছাত্রদলের এক সময়ের কেন্দ্রীয় নেতা, সিলেট মহানগর বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক জননেতা মাহবুব চৌধুরী বলেন, টাকা পাচার হয়েছে, এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই। মূলত টাকাটা পাচার হয়েছে যে ব্যাংকগুলো রাজনৈতিক প্রভাববলয়ে ছিল, তাদের মাধ্যমে। ওই সব ব্যাংকের ঋণ নিয়ে তা মেরে দিয়েছে। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে গত ১৫ বছরে সরকারি উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ ও কেনাকাটায় দুর্নীতি। শুধু মেগাপ্রকল্পেই নয়, ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে ১০০ বা ২০০ কোটি টাকার প্রকল্পেও। পালিয়ে যাওয়া শাসকগুষ্টির প্রধান শেখ হাসিনা সহ এ টু জেড এ কাজ করেছে। অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের আট মাস পার হলেও পাচারের অর্থ ফেরানোর ক্ষেত্রে বেশির ভাগ তদন্ত দ্বিতীয় ও তৃতীয় ধাপের মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে। তবে তারা এখন পর্যন্ত যেসব পদক্ষেপ নিয়েছে, আমি মনে করি, তা ঠিক পথেই আছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নেতৃত্বে একটা ভালো তদারকি দেখা যাচ্ছে।

বিএফআইইউ সূত্রে জানা যায়, এরই মধ্যে আড়াই শতাধিক তদন্ত রিপোর্ট সিআইডি ও দুদকে পাঠানো হয়েছে। এর মধ্যে ২০টির অডিট রিপোর্ট সম্পন্ন হয়েছে। সেই তথ্যের ভিত্তিতে একটা একটা করে মামলা করা শুরু করেছে দুদক। অভিযুক্তদের সবাই বিগত সরকারের আমলে অবৈধ সুবিধা নেওয়া ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান। খুব শিগগির বাকিগুলোর অডিট সম্পন্ন করে দুদক ও সিআইডিতে পাঠানো হবে বলে নিশ্চিত করেছেন বিএফআইইউর একজন কর্মকর্তা।আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা বাংলাদেশ ফিন্যানশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের একজন কর্মকর্তা জানান, বিদেশে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার জন্য গঠিত টাস্কফোর্সের বয়স সাত মাস পার হয়েছে। এই সময় যথেষ্ট নয়। সাত মাসে জব্দ করা হয়েছে দেড় সহস্রাধিক ব্যাংক অ্যাকাউন্ট। সেখানে পাওয়া গেছে সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা মূল্যের অর্থ ও শেয়ার।

গত ডিসেম্বরে বিদেশে পাচার হওয়া সম্পদ দেশে ফেরত আনা এবং ব্যবস্থাপনার জন্য আন্ত সংস্থা টাস্কফোর্স পুনর্গঠন করে সরকার। নতুন প্রজ্ঞাপনে বাড়ানো হয়েছে টাস্কফোর্সের কার্যপরিধি। এত দিন কার্যপরিধিতে তিনটি বিষয় থাকলেও এবার করা হয়েছে ছয়টি।

 

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট