স্টাফ রিপোর্ট।
গণঅভ্যুত্থানের অংশীদার শ্রমিকরাও বারবার বলতে চাইছেন শুধু হাসিনা গেলে হবে না, এই ধারার অবসান হতে হবে। শ্রমিক নির্যাতন বন্ধ করতে হবে , জুলুম বন্ধ করতে হবে।
বৈষম্যহীন জাতীয় পে স্কেল ও মজুরি হার ঘোষণা করা, জাতীয় নুন্যতম মজুরি ৩০ হাজার টাকা দেয়া, শিশু-কিশোর ও জবরদস্তিমুলক শ্রম বন্ধ, নারী শ্রমিকদের মাতৃত্বকালীন সুরক্ষা নিশ্চিত করা, শ্রম আদালতের সংখ্যা বৃদ্ধি, শ্রমিক বান্ধব শ্রম ভবন, অবাধ ও গনতান্ত্রিক ট্রেড ইউনিয়ন অধিকার দেয়া, ট্রেড ইউনিয়ন কর্মীদের মামলা বাতিল, বন্ধ শিল্প চালু ও নতুন শিল্প গড়ে তুলা, আউট সোর্সিং বন্ধ করা স্হায়ী পদ সৃষ্টি করা, খাদ্য সহ নিত্যপণ্যের দাম কমাও, শ্রমিক বাঁচাও, মানুষ বাঁচাও, দুর্ঘটনার ক্ষতি পুরোনের বিষয়গুলোকে মানতে হবে ও বাস্তবায়ন করা উচিৎ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি নেতা, সংসদ সদস্য প্রার্থী, বিশ্লেষক, বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী, ছাত্রদলের প্রাত্তন কেন্দ্রীয় নেতা, সিলেট মহানগর বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক জননেতা মাহবুব চৌধুরী।
মহান মে দিবস উপলক্ষে আজ বুধবার ৩০ এপ্রিল এক বার্তায় তিনি আরো বলেন, গণঅভ্যুত্থানের মধ্যদিয়ে বৈষম্যহীন বাংলাদেশের প্রত্যাশা এর উল্টো যাত্রা হলে সর্বনাশ হবে। জনস্বার্থবিরোধী দেশি বিদেশি গোষ্ঠী যথেষ্ট তৎপর। সুতরাং একমাত্র রক্ষাকবচ হচ্ছে নাগরিকদের অধিক সক্রিয় থাকা। শ্রমিকসহ নাগরিকদের সক্রিয়তা আশা ভরসা দেয়। এটা আরো বাড়াতে হবে তাহলে আমরা সবাই নিরাপদ থাকব। বৈষম্যহীন গণতান্ত্রিক আকাঙ্খায় দেশের নাগরিকদের সক্রিয়তার উপর নির্ভর করে দেশ নিরাপদ থাকা, অগ্রসর হওয়া।