1. live@bisshosangbad.com : বিশ্ব সংবাদ : বিশ্ব সংবাদ
  2. info@www.bisshosangbad.com : বিশ্ব সংবাদ :
মঙ্গলবার, ১২ অগাস্ট ২০২৫, ১২:৩৯ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
পুলিশের ৯ পরিদর্শককে জনস্বার্থে অবসরে পাঠানো হচ্ছে। গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যাকাণ্ডে মোট ৭ জন গ্রেপ্তার। ভাড়াটিয়া বিতর্কে পদত্যাগ করলেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ এমপি রুশনারা আলী। ওএসডি ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে যে কারণে ঢাকার বাইরে বদলি। রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি। প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের পাঠকৃত জুলাই ঘোষণাপত্র দেখুন এখানে ফিরে দেখা ৩৬ জুলাই, গণআন্দোলনে স্বৈরাচারমুক্তির ঐতিহাসিক দিন। এক বছরে রাজনৈতিক সংঘাত-সহিংসতা: বিএনপি ৯২%, আ.লীগ ২২%, জামায়াত ৫% ও এনসিপি ১% ঘটনায় জড়িত। যোগ্য কর্মকর্তাদের পদোন্নতি দিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ। ঢাকায় ছাত্রদল ও বিশাল সমাবেশ করেছে।

১৫ বছর পর কারামুক্ত হলেন বিডিআরের ১৬৮ জওয়ান।

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ১৪৫ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্ট।

বিস্ফোরক মামলায় দীর্ঘ সাড়ে ১৫ বছর কারা ভোগের পর মুক্তি পেলেন বিডিআরের ১৬৮ জওয়ান। বৃহস্পতিবার সকালে বিভিন্ন কারাগার থেকে মুক্তি পান তারা।

এর মধ্যে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মোট ৪১ জন, কাশিমপুর-১ থেকে ২৬ জন, কাশিমপুর-২ থেকে ৮৯ জন, কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি থেকে ১২ জনসহ মোট ১৬৮ জনকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।

এ বিষয়ে অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক কর্নেল মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল গণমাধ্যমকে বলেন, ১৬৮ জনের তালিকা হাতে পেয়েছে কারা কর্তৃপক্ষ। এরপরেই বিডিআর সদস্যদের মুক্তি দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়।’

এর আগে গত ২১ জানুয়ারি ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক মো. ইব্রাহিম মিয়ার আদালত জামিনপ্রাপ্ত ১৭৮ জন আসামির নাম প্রকাশ করেন। এর মধ্যে ১৬৮ জনের তালিকা হাতে পেয়েছে কারা কর্তৃপক্ষ।

২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার পিলখানায় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদর দপ্তরে বিদ্রোহের ঘটনায় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। ওই ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুটি মামলা হয়। হত্যা মামলায় খালাস বা সাজাভোগ শেষে বিস্ফোরক মামলার কারণে ৪৬৮ জনের মুক্তি আটকে আছে।

হত্যা মামলায় ৮৫০ জনের বিচার শেষ হয় ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর। যেখানে ১৫২ জনের ফাঁসি ছাড়াও ১৬০ জনের যাবজ্জীবন ও ২৫৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এছাড়া খালাস পান ২৭৮ জন।

২০১৭ সালের ২৭ নভেম্বর সেই মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের রায় দেন হাইকোর্ট। রায়ে ১৩৯ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখা হয়। সেই সঙ্গে যাবজ্জীবন সাজা দেওয়া হয় ১৮৫ জনকে। পাশাপাশি আরও ২২৮ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়। খালাস পান ২৮৩ জন।

তবে হাইকোর্টের রায়ের আগে ১৫ জনসহ সব মিলিয়ে ৫৪ জন আসামি মারা গেছেন। ফলে হত্যা মামলায় হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে ২২৬ জন আসামি আপিল ও লিভ টু আপিল করেছেন।

অন্যদিকে হাইকোর্টে ৮৩ জন আসামির খালাস এবং সাজা কমানোর রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। এসব আপিল ও লিভ টু আপিল এখন শুনানির অপেক্ষায়।

এদিকে বিস্ফোরক আইনের মামলায় ৮৩৪ জন আসামির বিরুদ্ধে বিচারকাজ শুরু হয় ২০১০ সালে। কিন্তু মাঝপথে বিস্ফোরক মামলার কার্যক্রম একপ্রকার স্থগিত রেখে শুধু হত্যা মামলার সাক্ষ্য উপস্থাপন করে রাষ্ট্রপক্ষ। যে কারণে এই মামলার বিচার ঝুলে যায়।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২
১৩১৪১৫১৬১৭১৮১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭২৮২৯৩০৩১  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট