1. live@bisshosangbad.com : বিশ্ব সংবাদ : বিশ্ব সংবাদ
  2. info@www.bisshosangbad.com : বিশ্ব সংবাদ :
শুক্রবার, ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৭:৩৩ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
ঘরে পড়ে ছিল মা-মেয়ের মরদেহ , ছেলে ও ছেলের বউ আটক। বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য তুলে ধরলেন মাহবুব চৌধুরী। দুর্বল ৫ ব্যাংকের ভাগ্য নির্ধারণে শুনানি শুরু। জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হামলা, অগ্নিসংযোগ। আজও পুলিশের সাথে গনঅধিকার পরিষদের সংঘর্ষ। উপদেষ্টা হতে ২০০ কোটির চেক, সেই চিকিৎসকের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান। অফিসবিহীন ব্যাংক কেমন হবে, ক্যাশলেস সোসাইটির দিকে এগোচ্ছে দেশ। দেশে প্রতি চারজনের একজন এখন গরিব : জরিপ। ৩ সপ্তাহের মধ্যে গাজা যুদ্ধের ‘চূড়ান্ত সমাপ্তি’ হবে: মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প হাইকোর্টে ২৫ বিচারপতি নিয়োগ, আছেন সারজিস আলমের শশুর ও, সারাদেশে ২৩০ বিচরক বদল। ৭১’র অমীমাংসিত ইস্যু দুইবার সমাধান হয়েছে: পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী। এক চুক্তি ও চার সমঝোতা স্মারক সই।

বিদ্যুৎ খাতে সরকারের ভুল নীতির বাড়তি চাপ ভোক্তার ওপর: সিপিডি।

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: বুধবার, ১৩ মার্চ, ২০২৪
  • ৩৯১ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্ট।

বিদ্যুৎ খাতে সরকার ভুল নীতি অবলম্বন করছে এবং এর বাড়তি চাপ ভোক্তার ওপর পড়ছে বলে জানিয়েছে বেসরকারি নীতি-গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। সংস্থাটি বলছে, বিদ্যুৎ খাতে সরকারের ভুল নীতির কারণে উৎপাদন ব্যয় বাড়ছে। বিদ্যুতের দাম বাড়িয়ে এর দায় চাপিয়ে দিচ্ছে জনগণের ওপর। অথচ সরকার চাইলে বিকল্প ছিল। বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি কোনোভাবেই সমন্বয় নয়। বরং এটি ভোক্তার ওপর সরাসরি বাড়তি দাম চাপানো।

বুধবার (১৩ মার্চ) রাজধানীর ধানমন্ডিতে ‘সাম্প্রতিক সময়ে বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি: ভর্তুকি সমন্বয়ের অন্য বিকল্প আছে কী?’ শিরোনামে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলে সিপিডি।

সংবাদ সম্মেলনে সিপিডির বক্তব্য উপস্থাপন করেন সংস্থাটির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন গবেষণা সহযোগী হেলেন মাশিয়াত, মাশফিক আহসান ও ফয়সাল কাইয়ূম।

লিখিত বক্তব্যে খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণ শর্ত মেনে জ্বালানি তেলের স্বয়ংক্রিয় মূল্য সমন্বয় চালু করা হয়েছে। আইএমএফের আরেকটি শর্ত ছিল বিদ্যুৎ ও গ্যাসের ভর্তুকি সমন্বয় করা। বিদ্যুৎ ও গ্যাসের ভর্তুকি সমন্বয় করা হবে আগামী তিন বছরে ধাপে ধাপে। আইএমএফের শর্ত পূরণে বিদ্যুতের দাম গত বছর তিন দফায় ৫ শতাংশ করে দাম বাড়ানো হয়েছে। গত মাসে এক দফায় বাড়ানো হয়েছে সাড়ে ৮ শতাংশ। কিন্তু এভাবে পুরোটা ভোক্তার ওপর না চাপিয়ে খরচ কমাতে পারে সরকার। সরকারের ভুল নীতির কথা তুলে ধরে সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয়, বিদ্যুৎকেন্দ্র ভাড়া সরকারের মাথা ব্যথার বড় কারণ হয়েছে। শুধু কেন্দ্র ভাড়া নয়, উচ্চমূল্যে বিদ্যুৎ কেনাও খরচ বাড়ার কারণ। এর পাশাপাশি এ খাতে প্রতিযোগিতার অভাব। ইচ্ছেমতো সমঝোতা করে বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সঙ্গে চুক্তি করা হয়েছে। প্রতিযোগিতামূলক দরপত্রের মাধ্যমে বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করা হলে বিদ্যুৎ উৎপাদনের খরচ কম হতো।

লিখিত বক্তব্যে বিকল্প সুপারিশ তুলে ধরে গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, ভর্তুকি সমন্বয়ের জন্য সরকারের হাতে চারটি বিকল্প রয়েছে। এগুলো হলো-সময় মতো বিভিন্ন জীবাশ্ম জ্বালানি ভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ করা, বেসরকারি খাতে নতুন বিদ্যুৎ কিনতে নো ইলেকট্রিসিটি নো পেমেন্ট শর্তে বিদ্যুৎ কেনার চুক্তি করা। নবায়নযোগ্য জ্বালানিভিত্তিক বিদ্যুতের ব্যবহার বাড়ানো এবং প্রয়োজনে খুবই সামান্য পরিমাণে বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি করা। এগুলো বাস্তবায়ন করলে আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে এ খাতে আর ভর্তুকির প্রয়োজন পড়বে না।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩১৪১৫১৬
১৭১৮১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭২৮২৯৩০
৩১  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট